কিভাবে আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করবেন? | Import Export Business Idea In Bangla

আসসালামু আলাইকুম। আজ আলোচনা করবো Import Export Business Idea নিয়ে। কিভাবে Dhaka বসে আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করবেন? আমদানি রপ্তানির ব্যবসা একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যবসা। এই ব্যবসা অনেক লোক স্থায়ীভাবে করে, এবং এটি অনেক মানুষের কর্মসংস্থান করে।

একটু বুদ্ধি প্রয়োগে যে কেউ সহজেই আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা শুরু করতে পারে। তবে এ ব্যবসার জন্য কিছু বেশ কিছু লাইসেন্স প্রক্রিয়া রয়েছে, যা ব্যবসায়ীকে ব্যবসা শুরু করার আগে সম্পূর্ণ করতে হবে।

এই পোষ্ট এ আমদানি রপ্তানি ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য এবং ব্যবসার রোড তুলে ধরা হচ্ছে, যাতে আপনি ব্যবসার কাঠামো এবং সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন। 

যা যা থাকছে

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার জন্য লাইসেন্স। Import Export Business License’s process 

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার জন্য সমস্ত লাইসেন্স বৈধ উপায়ে সংগ্রহ করতে হবে। এই ব্যবসার জন্য, ব্যাবসায়ীকে তার ব্যবসা স্থানীয় সরকার এর অধীনে নিবন্ধিত করতে হবে। যেটা আমরা ট্রেড লাইসেন্স হিসেবে জানি। 

যদি কোনো ব্যক্তি এক দেশ থেকে অন্য দেশে ব্যবসা করে, তবে এই ব্যবসা-বাণিজ্য শুধু ওই দুই ব্যক্তির মধ্যে নয়, যে দুই দেশের মধ্যে এই বাণিজ্য হচ্ছে তাদের মধ্যেও সংগঠিত হয়। এজন্য ব্যাবসা করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের বেশ কিছু লাইসেন্স এর প্রয়োজন হয়। নিচে উক্ত লাইসেন্স গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ 

বাংলাদেশে ইম্পোর্ট এক্সপার্ট ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় লাইসেন্স 

বাংলাদেশ এ ব্যবসা করতে হলে প্রথমেই আপনাকে IRC (Import Registration Certificate) এবং ERC ( Export Registration Certificate)  এর প্রয়োজন হবে। 

ইম্পোর্ট রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট পেতে- 

প্রথমে আমদানি রপ্তানির চীফ কন্ট্রোলারের অফিস থেকে নিবন্ধন ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এরপর আমদানি ফি বাংলাদেশ ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংক এ জমা দিতে হবে। এরপর নির্ধারিত ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপাতি সহ নিবন্ধন ফরম আমদানি-রপ্তানির চীফ কন্ট্রোলারের অফিসে জমা দিতে হবে। 

আপনি কি আমাদের কনটেন্ট পরে আপনার কাঙ্ক্ষিত ইনফরমেশন পাচ্ছেন ? যদি কাঙ্ক্ষিত ইনফরমেশন না পেয়ে থাকেন তাহলে দয়াকরে আমাদের জানাবেন ধন্যবাদ।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস 

  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদকৃত ট্রেড লাইসেন্স। 
  • ই-টিন আই এন বা আয়কর প্রত্যায়ন পত্র।
  • প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক সলভেন্সি পেপার। (যা দ্বারা আপনার প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সচ্চলতা পরিমাপ করা হবে)
  • ব্যাবসায়ীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং সদ্য তোলা পার্সপোর্ট সাইজের ছবি। 
  • অংশীদার ব্যবসা হলে রেজিস্টার্ড অংশীদারী দলিল।
  • লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন এর সার্টিফিকেট (প্রযয্য ক্ষেত্রে) ।
See also  বর্তমানের সেরা ১০টি ক্যারিয়ার টিপস | Career Tips In Bangla

আরো জানুনঃ কীভাবে কলমের ফ্যাক্টরি দিয়ে লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায়

ভারতে ইম্পোর্ট এক্সপার্ট ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় লাইসেন্স

ভারতের ইম্পোর্ট এক্সপার্ট ব্যবসার জন্য প্রথমেই – 

MSME-এর অধীনে নিবন্ধন: 

এই সময়ে ভারত সরকার যেকোনো ব্যবসার জন্য MSME-এর অধীনে উক্ত ব্যবসা নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক করেছে। এছাড়াও, বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাহায্যে নিবন্ধন করা যেতে পারে।

 Uyog Aadhaar-এর সাহায্যে মাত্র 5 মিনিটের মধ্যে আপনার ব্যবসা ভারত সরকারের অধীনে অনলাইনে নিবন্ধিত করতে পারবেন। 

শপ অ্যাক্ট রেজিস্ট্রেশন: 

আপনি যদি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাস করে আপনার আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা করেন, তাহলে আপনাকে শপ অ্যাক্ট রেজিস্ট্রেশনের অধীনে আপনার ব্যবসা রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।

অনাপত্তি প্রশংসাপত্র: 

আপনি যদি কোনও গ্রামীণ অঞ্চল থেকে এই ব্যবসা করেন তবে এই নিবন্ধনটি করা বাধ্যতামূলক। এর সাথে ব্যবসায়ীকে গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে এনওসি (NOC)  নিতে হবে।

IE কোড:

IE কোডের পূর্ণরূপ হল আমদানি রপ্তানি কোড।  এই ব্যবসার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কোডটি ভারত সরকারের বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে দিয়ে থাকে। তাই এই কোডের জন্য বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আপনি চাইলে 2000 টাকার মধ্যে একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের সাহায্যে করে নিতে পারেন।

GST নিবন্ধন:

ভারত সরকার দেশের অর্থনীতির কথা মাথায় রেখে GST কর ব্যবস্থা চালু করেছে। আমদানি রপ্তানির ব্যবসার জন্যও এর অধীনে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। এই রেজিস্ট্রেশনের জন্য যেকোনো চার্টার্ড একাউন্ট -এর সাহায্য নিতে পারেন।উপরের এই সমস্ত রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আপনি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

উপরোক্ত রেজিস্ট্রেশন করার জন্য অনেক কোম্পানি আছে, যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন।

ইম্পোর্ট বিজনেস আইডিয়া | Import Export Business Idea In Bangla 

যারা ইম্পোর্ট বিজনেস করে তাহারা বিদেশে পাওয়া বিভিন্ন জিনিসগুলি তাদের দেশে নিয়ে আসে এবং উচ্চ মূল্যে দেশে বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা অর্জন করে। এ ব্যবসার জন্য বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে, যার মাধ্যমে অন্য দেশের একজন ব্যক্তি তাদের দেশে পণ্য অর্ডার করতে পারেন।

কল্পনা করুন যে আপনি চীন থেকে ভারতে কিছু সস্তা পণ্য আনতে চান এবং এখানে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করতে চান, তাহলে প্রথমে আপনাকে চীনের রপ্তানি ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এই ওয়েবসাইটে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে প্রশ্ন লিখতে হবে। 

See also  রেশনের দোকান কীভাবে দিবেন ? | grocery store business plan In Bangla

যেমনঃ 

https://india.alibaba.com/index.html

আপনি এই ওয়েবসাইটে প্রশ্নটি করার পরে, আপনি উক্ত ওয়েবসাইট থেকে প্রায় 15-20টি উত্তর পাবেন।

আমদানি ব্যবসার জন্য ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া | Business Process For Import Import business

  • একবার আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেলে, আপনি ট্রেড করার জন্য একটি কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করুন।
  • কোম্পানি নির্বাচন করার পরে, আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর সেই কোম্পানি দ্বারা দেওয়া হবে। এর পর ট্রেডের জন্য একটি পণ্য বা একাধিক পণ্য নির্বাচন করতে হবে।
  • কোম্পানি নির্বাচন করার পর, আপনাকে ইমেলে একটি ফর্মের মাধ্যমে উক্ত কোম্পানিকে ডেলিভারি অর্ডার বা প্রেরণের আদেশ দিতে হবে।
  • এর পরে, আপনাকে আপনার ফরমের তথ্য নির্বাচিত সংস্থার কাছে পাঠাতে হবে। উক্ত সংস্থাতে মোট খরচের অর্ধেক পাঠানোর পর আপনার অর্ডার কনফার্ম হয়।
  • এর পরে, আপনাকে উক্ত কোম্পানি জিজ্ঞাসা করবে লজিস্টিক কোম্পানি কি আপনি ঠিক করবেন না উনারা ঠিক করে দিবে। এই সময়ে আপনার দেশের আপনার লোকেশন যেমনঃ বাংলাদেশ হলে ঢাকা, খুলনা,চট্টগ্রাম বা ভারত হলে কলকাতা, চেন্নাই, মহারাষ্ট্র ইত্যাদি বেছে নিতে হবে। 
  • এবার আপনাকে আমদানি বন্দর থেকে রপ্তানি বন্দর পযন্ত একটি লজিস্টিক ফার্ম ভাড়া করতে হবে এবং তাদের আমদানি করা পণ্য সম্পর্কে সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। তথ্য দেওয়ার সময়ে, যে জায়গা থেকে পণ্যটি অর্ডার করা হচ্ছে তার সমস্ত তথ্য দেওয়া অতিব প্রয়োজন।
  • এই লজিস্টিক ফার্ম আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত অবস্থানে অর্ডার পৌঁছে দেয়। এই ফার্মটি সমস্ত শুল্ক এবং শুল্ক সম্পর্কিত প্রক্রিয়া এবং জিএসটি ইত্যাদি সম্পন্ন করে আপনার গোডাউনে পণ্য পৌঁছে দেয়। 
  • এর পরে,  আপনি আপনার হাতে পণ্য পাওয়ার পরে, আপনি উক্ত কোম্পানিকে অবশিষ্ট অর্থ প্রদান করবেন। এই ধরনের ব্যবসাকে বলা হয় আমদানি ব্যবসা।
  • আপনি যদি আমদানির সময় চায়না লজিস্টিক কোম্পানি বেছে নেন, তাহলে আপনাকে বন্দরের কন্টেইনার ইয়ার্ডে যেতে হবে। এবং ইয়ার্ডে কথা বলে আপনার ভাড়া ঠিক করতে হবে। যে কোনো শহরের বন্দরে বিপুল সংখ্যক কন্টেইনার ইয়ার্ড রয়েছে, যার বিস্তারিত বিবরণ আপনি ইন্টারনেট পেয়ে যাবেন।
  • কন্টেইনার ইয়ার্ড আপনাকে জানাতে হবে আপনার পণ্যগুলি কোথা থেকে এবং কখন আসবে। এর পরে, এই কনটেইনার ইয়ার্ড আপনার পণ্যের জন্য কাস্টমস ক্লিয়ার করবে।
  • এর পরে, কাস্টম ইয়ার্ড থেকে আপনার গোডাউনে, আপনি ট্রাক ইত্যাদি ভাড়া করে আপনার পণ্য নিয়ে যাবেন।

আপনি কি আমাদের কনটেন্ট পরে আপনার কাঙ্ক্ষিত ইনফরমেশন পাচ্ছেন ? যদি কাঙ্ক্ষিত ইনফরমেশন না পেয়ে থাকেন তাহলে দয়াকরে আমাদের জানাবেন ধন্যবাদ।

রপ্তানি ব্যবসার জন্য ব্যাবসায়ীক প্রক্রিয়া | Export Business Process 

আপনি যদি নিজ দেশে পণ্য তৈরি করে তা বিদেশে বিক্রি করেন তাহলে একে রপ্তানি ব্যবসা বা Export Business বলা হয়ে থাকে।

See also  কিভাবে স্কুল ইউনিফর্ম ব্যবসা শুরু করবেন | How to start School Uniform Business Plan in Bangla

এমন অনেক পণ্য আছে, যা ভারতে তৈরি করা যায় এবং খুব সহজে বিদেশে বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা ঘরে তোলা যায়। তবে এই ব্যবসার জন্য বেশকিছু আনুষ্ঠানিকতা এবং লাইসেন্স রয়েছে, যা নীচে উল্লেখ করা হলো- 

রপ্তানি ব্যবসার জন্য অনেকগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখান থেকে আপনি সহজেই আপনার পণ্য বিদেশে বিক্রি করতে পারবেন। রপ্তানির জন্য সবথেকে ভালো ওয়েবসাইট হলো আলীবাবা (alibaba.com) আর ইন্ডিয়ার জন্য এক্সপোর্ট ইন্ডিয়া। 

(https://members.exportersindia.com)

উপরের ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি সহজেই আপনার পণ্য লিষ্ট করতে পারেন। এবং মার্কেটিং করে আপনার পণ্যগুলো সারা পৃথিবীতে বিক্রি করতে পারবেন।

ধরুন এখন  আপনি উক্ত যেকোন ওয়েবসাইটে আপনার পণ্য আপলোড করেছেন, এবং বিদেশ থেকে কেউ আপনার কাছ থেকে আপনার পণ্য কিনতে ইচ্ছুক, তাহলে সেই ওয়েবসাইটে তার প্রশ্নটি একইভাবে রাখবে যেভাবে আপনি alibaba-এ আমদানির জন্য লিখেছিলেন।

এর পরে, সমস্ত অর্ডার প্রক্রিয়া একই হবে যেমনটি আপনার আমদানির সময় করেছিলেন। এই সময়ে, আপনি আপনার পণ্যগুলি উক্ত দেশের বন্দর পর্যন্ত বুক করুন যেখান থেকে পণ্যটি কেনা হয়েছে। এরপর আপনি একটি লজিস্টিক ভাড়া করেন, এই লজিস্টিক আপনার দ্বারা রপ্তানিকৃত পণ্যের শুল্ক ইত্যাদি কার্যক্রম করার জন্য এবং ডেলিভারি দেশের বন্দরে বিতরণ করার জন্য।

মনে করুন আপনি ভারত থেকে আমেরিকায় আপনার পণ্য পাঠাবেন, তাহলে এই লজিস্টিক ফার্মটি এর জন্য সমস্ত কার্যক্রম সংগঠিত করবে।

এরপর আমেরিকায় কোম্পানিটি পণ্য পাওয়ার জন্য সব ধরনের অফিশিয়াল কার্যক্রম করে পণ্যটি রিসিভ করবেন।

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় মূলধন 

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার খরচ কন্টেইনারের  আকারের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি একটি 20 ফুট কন্টেইনার পোর্ট টু পোর্ট ভাড়া নিতে চান, তাহলে চীন থেকে ভারতে পণ্য ডেলিভারি করার জন্য এই কন্টেইনারের ভাড়া 500 থেকে 700 ডলারের মধ্যে হতে পারে। তবে এই চার্জ বিভিন্ন দেশের জন্য বিভিন্ন অংকের হতে পারে। আসলে এই ব্যবসার শুরু করতে আপনার চাহিদার উপর নির্ভর করে অর্থের প্রয়োজন হবে।

Source: Youtube

আপনি যদি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে ৭-১০ লক্ষ টাকার মধ্য খুব সহজেই এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আর যদি আমদানি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনি কি পণ্য আমদানি করছেন তার উপর নির্ভর করছে আপনার এই ব্যবসা শুরু করতে কত অর্থের প্রয়োজন হবে। সাধারণত, এই ব্যবসা শুরু করতে মোট খরচ হয় ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে ট্যাক্স এবং অন্যান্য খরচও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

FAQ

প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ইম্পোর্ট এক্সপোর্ট ব্যবসা করতে কিসের লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে?  

IRC (Import Registration Certificate) এবং ERC ( Export Registration Certificate)  এর প্রয়োজন হবে। 

প্রশ্নঃ লাইসেন্স বাবদ ফি কতো? 

লাইসেন্স বাবদ ৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা প্রয়োজন হয় । তবে এটা সময়ের ব্যাবধানে পরিবর্তন হতে পারে ।

প্রশ্নঃ সর্বনিম্ন কত টাকা দিয়ে এই ব্যাবসা শুরু করা যাবে?  

এক্সপার্ট ব্যবসা শুরু করতে মিনিমাম ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা এবং ইম্পোর্ট বিজনেস এর জন্য মিনিমাম ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকার প্রয়োজন হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *